জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাউদ্দিন জুয়েল বলেছেন, খুলনার মতো অবহেলিত জনপদের উন্নয়নের রূপকার আওয়ামী লীগ সরকার।
খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকার অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছে। খুলনাকে আধুনিক নগরী হিসেবে গড়তে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছেন। কারণ আওয়ামী লীগ ব্যতীত অন্য কোন সরকার এ অবহেলিত জনপদের উন্নয়ন করেনি।তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমরা যখনই খুলনার উন্নয়নের কথা বলেছি তখনই তিনি আন্তরিকতার সাথে বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছেন।
খুলনার উন্নয়নের জন্য আমরা যা চেয়েছি তিনি আমাদেরকে তা দিয়েছেন। আগামীতেও এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে। খুলনার উন্নয়ন কাজ সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে তিনি খুলনাবাসীর সহযোগীতা প্রত্যাশা করেন। বৃহস্পতিবার দুপুৃরে খুলনা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক খানজাহান আলী রোডের নির্মাণ কাজেরউদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী ড. সাঈদুর রহমানের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অতিরি প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ আসলাম আলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ মনিরুজ্জামান, নির্বাহ প্রকৌশলী আনিসুজ্জামান মাসুদ, নির্মান কাজের কার্যাদেশ প্রাপ্ত ঠিকাদার মাসুদ হাইটেক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মামুন।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, নির্বাহী সদস্য ও ২২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, নির্বাহী সদস্য মো. তরিকুল আলম খান, কাজী জাহিদ হোসেন, নির্বাহী সদস্য কাউন্সিলর আনিসুর রহমান বিশ্বাষ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শেখ আবু হানিফ,
মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক মো. শফিকুর রহমান পলাশ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম এ নাসিম, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এম আজিজুর রহমান রাসেল, ২২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম পলাশ, ১৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আলী খান, যুবলীগ নেতা তাজুল ইসলাম, শওকত হোসেন, মাছুম-উর-রশীদসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।