ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতাঃ ঘটনাটি ঘটেছে শৈলকুপা উপজেলা ২ নং মির্জাপুর ইউনিয়ন শ্রীপুর গ্রামের মোঃ হবিবার বিশ্বাসের ছেলে ধর্ষন কারী মোঃ টনি হোসেন( ২০) বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন এক ৬ ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী মোছাঃ নাসরিন আক্তার।এ বিষয়ে ওই ছাত্রী কাছে জানইতে চাইলে একটি মৌখিক ভিডিও সাক্ষাৎ কারে অভিযোগ বিষয়ের সব কথা প্রকাশ করেন।
এদিকে অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে এস্থানীয় মেম্বার মোঃ নজরুল ইসলাম ও গ্রামের মাতবার মোঃ আমীর হোসেন বলেন আমরা নিজে পক্ষ থেকে তদন্ত করে আইনের মাধ্যমে সুস্থ বিচার করা হবে।স্থানীয় সূত্র ও স্কুলের ছাত্রীর মৌখিক ভিডিও সাক্ষাৎকারে অভিযোগ থেকে জানা যায়, প্রায় ৫ থেকে ৬ মাস আমার সাথে তার নিজ ঘরে ও বাশবাগানে বিয়ের প্রলব দেখিয়ে আমার সাথে শারীরিক ধর্ষন করে আসছেন মোঃ টনি হোসেন। এক পর্যায়ে ওই স্কলের ছাত্রীর অনেক জায়গায় নিয়ে য়ায়।
সেখানে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই স্কুল ছাত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষন করেন। মোঃ টনি হোসেন বিয়ের আশ্বাসে অন্যত্র বিয়ের সকল প্রস্তার নাখোশ করে দেন তিনি ও তার পরিবার। এক পর্যায়ে ওই গ্রামে বি.এম.এফ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্কুলেরছাত্রী ও ছেলের তার নিজ একটি রুমে গ্রাপনে একত্রিত বসবাস শুরু করেন। সেখানে তারা দুই মাস বসবাস করার সময় একাধিকভার ধর্ষনের অভিযোগ করেন ওই স্কুলছাত্রী। এক পর্যায়ে স্কুল ছাত্রী বিয়ের কথা ও সামাজিক ভাবে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন।কিন্তু দীর্ঘ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও মোঃ টনি হোসেন ওই স্কুলছাত্রীকে বিয়ে করতে চাই না।
পরবর্তীতে বিষয়টির প্রতিকার চেয়ে ওই স্কুলেরছাত্রী মা বাবা ও আতীয় সজন ও লোকজন স্থানীয় মেম্বার মোঃ নজরুল ইসলাম ও মাতবর মোঃ আমীর হোসেনের বরাবর মৌখিক অভিযোগ দায়ের করেছেন। ভুক্তভোগী স্কুল ছাত্রী বলেন। আমি সরল মনে তার কথা শুনে বিশ্বাস করেছি। তিনি শুধু আমাকে ব্যবহারই করেছেন, সামাজিক ভাবে স্ত্রীর মর্যাদা দেননি। আমার পেটে প্রায় দেড় মাস বাচ্চা, আমি আমার প্রাপ্য অধিকার চাই।’এ বিষয়ে স্কুলছাত্রীর মা বলেন, টনি আমার মেয়ের সাথে প্রতারণা করেছে। আমরা সামাজিক ভাবে অসহায় হয়ে পড়েছি। আমার মেয়ে স্কুলে যেতে পারছেনা।