ডেসটিনির ২.৫ কোটি মানুষের প্রাণের আকুতি রফিকুল আমিন ও হুসাইন মোহাম্মদের স্যারের মুক্তি!
পৃথিবীর ইতিহাসে এমনি একটা কোম্পানী যার উত্থান হওয়ার পর থেকে একটি পরিবার , সমাজ , দেশ বদলাতে থাকে। বদলাতে থাকে দেশের বেকারত্ব , মানুষের নিত্তনৈমিক চাহিদা , ব্যবসা ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগে তারা সাবলম্বী হতে থাকে। কিন্তু হটাৎ করে ঈর্ষাপরিণাটির কারণে দেশের কিছু হলুদ মিডিয়া এবং কুচক্রী মহল যারা দেশের শত্রু ১৯৭১ সালে যারা দেশের বিরোধিতা করেছিল , দেশের স্বাধীনতা চাইনি দেশের উন্নতি চাইনি , দেশের মানুষ ভাল থাকুক চাইনি ঠিক তারই এই কোম্পানির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে। এতক্ষন যে কোম্পানির কথা বলছি আর কোনো কোম্পনি নয় সেটি হলো বাংলাদেশের ( ২.৫ আড়াই কোটি ) মানুষের প্রাণের কোম্পানি , ভালোবাসার প্রতীক “ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড “।
মানুষ কতটা ভালোবাসলে একটা কোম্পনীর “ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড ” প্রতি এতো ভালোবাসা সম্ভব হয় তা উঠে এসেছে দীর্ঘ ৬ বৎসরে বিভিন্ন জরিপ ও রিপোর্টের মাদ্ধমে এবং ডেসটিনির ৪৫ লক্ষ্য গ্রাহক ও ডিস্ট্রিবিউটারদের সাথে কথা বলে উঠে এসেছে তাদের ত্যাগ ও ভালোবাসার চিত্র। ডেসটিনি সোশ্যাল মিডিয়া ফরম ব্লুর খুলনা বিভাগীয় প্রতিষ্টাতা সভাপতি দেওয়ান ওমর ফারুক এর সাথে কথা বলে জানা গেছে দীর্ঘ ৬ বৎসর তারা কত টা কষ্টের জীবন যাপন করেছে , তাদের সমস্ত স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়েছে, না খেয়ে দিনপাত করেছে কিন্তু তাদের প্রিয় কোম্পানী কে ছেড়ে তারা অন্য কোথাও চাকরি ও ব্যাবসায়িক কোনো কাজে যুক্ত হয়নি। কারণ তারা মনে করে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড তাদের কে কয়েক বছরে যা দিয়েছে তা পৃথিবীর অন্য কোনো খানে তারা তা পাবে না। তাদের কাছে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বলছে ডেসটিনির বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দাখিল হয়েছিল তা সম্পর্ণ মিথ্যে এবং সাজানো। তাছাড়া ডেসটিনির বিরুদ্ধে তাদের কোনো অভিযোগ নেই তাছাড়া তারা বলেছে দীর্ঘ ৬ বৎসর আদালত সহ দেশের প্রশাসন কোনো প্রকার দোষী দেখতি পারিনি , প্রমান করতে পারিনি কোনো অভিযোগ। এই জন্য তাদের প্রাণের দাবি তাদের ৪৫ লক্ষ গ্রাহকের প্রায় ২.৫ কোটি মানষের এক দাবি তাদের ভালোবাসার কোম্পানির ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মো : রফিকুল আমিন ও চেয়ারম্যান হুসাইন মুহাম্মদ স্যারের নিঃশর্ত মুক্তি।
তবে তারা বাঁচার স্বপ্ন দেখবে, স্বপ্ন দেখাবে বাংলাদেশকে আবার ফিরে আসবে সোনালী অতীত। তারা মনে করে তাদের মুক্তির মাদ্ধমে দেশের চিত্র চেঞ্জ হয় যাবে আর বাংলাদেশে বেকারত্বের জন্য কেউ আত্মহত্যা করবে না , থাকবেনা কোনো দুঃখ এবং জনসংখ্যা অভিশাপ না হয়ে আশীর্বাদ হবে বাংলাদেশের জন্য। তারা এই বিস্তাস্ত জায়গায় থেকে এখনো তারা পথ চেয়ে বসে আছে কবে কখোন তাদের প্রাণের কোম্পানি ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের মুক্তি হবে। কবে তারা মানবতার জীবন যাপন থেকে মুক্তি পাবে। উর্ধতন কতৃপক্ষ সহ দেশের সরকারের কাছে তাদের প্রাণের আকুল আকুতি বাংলাদেশের ৪৫ লক্ষ গ্রাহক ডিস্ট্রিবিউটারদের প্রায় ২.৫ আড়াই কোটি মানুষের মুক্তি সহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড সহ শীর্ষ দুই কর্মকর্তা কোম্পানীর ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মো : রফিকুল আমিন ও চেয়ারম্যান হুসাইন মুহাম্মদ এর মুক্তির দাবিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মানবিক হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ডেসটিনির ৪৫ লাখ ক্রেতা- পরিবেশক ও বিনিয়োগকারী।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৩১ জুলাই ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোঃ হোসাইন সহ পরিচালকদের বিরুদ্ধে কলাবাগান থানায় পৃথক দুটি মামলা করে দুদক। ২০১২ সালে ১১ অক্টোবর আইনের প্রতি পূর্ণ আস্তা ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে স্বেচ্ছায় আদালতে আত্নসমর্পন করেন, ডেসটিনির শীর্ষ দুই কর্মকর্তা। অথচ গত ৬ বছর মামলার সত্যতা প্রমানিত হয়নি।
অন্যদিকে গত ২০ জুলাই’১৬ মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিন পান ডেসটিনির কর্নধর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ রফিকুল আমীন ও কোম্পানীর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন। বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ অর্থ পাচারের দায়ে মানি লন্ডারিং আইনের দায়ের করা দুটি মামলায় দু’জনের জামিন মঞ্জুর করেন। কিন্তু দুদকের আইনজীবি জামিন আদেশ বাতিলের দাবিতে ২০১৬ সালের ৩১ জুলাই আদেশের বিরুদ্ধে একটি আপিল করে। যা চলমান আছে। অথচ ডেসটিনি একজন গ্রাহক দুদক বা আদালতে অর্থ ফেরৎ চেয়ে কোন মামলা করেননি। বরং ডেসটিনির ৪৫ লাখ গ্রাহক সরকার সহ দুদক এবং বিচারিক আদালতের কাছে বারংবার দাবি জানিয়েছেন আটক কোম্পানীর এম,ডি ও চেয়ারম্যানের নিঃশর্ত মুক্তির জন্য। ডেসটিনির ৪৫ লক্ষ পরিবার সহ সংশ্লিষ্ট ২.৫ আড়াই কোটি মানুষের সত্যিকারের মুক্তি সেদিন হবে যেদিন মোঃ রফিকুল আমীন ও আলহাজ্ব মোহাম্মদ হোসাইনের মুক্তি হবে। আর বিনিয়োগকারীরা ফেরৎ পাবেন তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ। ডেসটিনির ৪৫ লক্ষ গ্রাহক ও ডিস্ট্রিবিউটারদের প্রায় ২.৫ আড়াই কোটি মানুষের প্রাণের আকুতি জানিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ বিচার বিভাগের সুদৃষ্টি কামনা করছে ।
স্টাফ রিপোর্ট : সাব্বির হোসেন
সূত্র: khulna tv